1. abrajib1980@gmail.com : মো: আবুল বাশার রাজীব : মো: আবুল বাশার রাজীব
  2. abrajib1980@yahoo.com : মো: আবুল বাশার : মো: আবুল বাশার
  3. farhana.boby87@icloud.com : Farhana Boby : Farhana Boby
  4. mdforhad121212@yahoo.com : মোহাম্মদ ফরহাদ : মোহাম্মদ ফরহাদ
  5. shanto.hasan000@gmail.com : রাকিবুল হাসান শান্ত : রাকিবুল হাসান শান্ত
  6. masum.shikder@icloud.com : Masum Shikder : Masum Shikder
  7. shikder81@gmail.com : Masum shikder : Masum Shikder
  8. riyadabc@gmail.com : Muhibul Haque :

ঠাকুরগাঁওয়ে পশুর হাটে অতিরিক্ত টোল আদায়ের অভিযোগ

  • Update Time : রবিবার, ২৬ জুলাই, ২০২০
  • ১৬৮ Time View
ঠাকুরগাঁওয়ে পশুর হাটে অতিরিক্ত টোল আদায়ের অভিযোগ
  • ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি: কুববানীর ঈদে পশু কেনাবেচাকে কেন্দ্র করে ঠাকুরগাঁও জেলার বেশকিছু পশুরহাটে অতিরিক্ত ফি আদায়ের অভিযোগ উঠেছে।সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে অবগত করা হরেও বন্ধ হচ্ছে না অতিরিক্ত টোল আদায়।

ঠাকুরগাঁও জেলার রাণীশংকৈল উপজেলার ঐতিহ্যবাহি কাতিহার হাট। প্রতি শনিবার বসে এই হাট। কুরবানী উপলক্ষে কাতিহার উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে গরুর বাজারটি বসানো হয়েছে। এবারের হাটে নিজ জেলার পাশাপাশি অন্যান্য জেলা থেকেও ক্রেতা ও বিক্রেতারা পশু নিয়ে আসছেন এখানে। অভিযোগ রয়েছে, গরু ছাগলের রশিদ করতে এখানে অতিরিক্ত টোল আদায় করা হচ্ছে। কাতিহার হাটের ন্যায় সদর উপজেলার বড় খোঁচাবাড়ি,লাহিড়ী হাট,যাদুরানী হাটেও অতিরিক্ত টোল আদায় করা হচ্ছে।

কাতিহার হাটে বিক্রেতারা অভিযোগ করে বলেন, এখানে গরু প্রতি টোল ২৩০ টাকা হলেও ইজারাদার আদায় করছেন ৩০০ টাকা, ছাগল ৯০ টাকার স্থলে ১৩০ টাকা, সাইকেল ১১০ টাকার স্থলে ২৫০ টাকা। একজন সাইকেল বিক্রেতা বলেন, আমরা যারা পাইকার তারা সাইকেল প্রতি হাসিল দেয় ৬০ টাকা বাধ্যতামুলক। আর যারা ক্রেতা তারা দিতে হয় ২৫০ টাকা। তাহলে সাইকেলের হিসাব দাঁড়ালো ক্রেতা বিক্রেতা মিলে ৩১০ টাকা। অথচ একজন সাইকেল ক্রেতা শুধুমাত্র ১১০ টাকা হাসিল দেওয়ার কথা।

পীরগঞ্জ উপজেলার গড়গাঁও গ্রামের গরু ক্রেতা মনসুর আলী অভিযোগ করে বলেন,গত মাসে একটি গরু কিনে রশিদ করতে দিতে হয়েছিল ২৫০টাকা। আর এখন একটি গরু কিনতে এসে দিতে হলো ৩০০ টাকা। গতবার দিয়েছিলাম ২০ টাকা বেশি এবার দিলাম পুরো ৭০ টাকা বেশি। তিনি ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, সব জায়গায় ডাকাতি। সাধারণ মানুষের গলাকাটার ক্ষেত্রে দেখার কেউ নেই। অপর দিকে আনিসুল হক নামে একজন ছাগল ক্রেতা বলেন, বর্তমানে করোনা ভাইরাসের কারণে অভাবের মধ্যে মানুষের দিন যাচ্ছে। কিন্তু ইজারাদার ঈদকে পুজি করে পশু কেনাবেচার ক্ষেত্রে মাসুল আদায় বাড়িয়ে দিয়েছে। যা সর্ম্পুণ অনৈতিক।

এ ব্যাপারে হাটের ইজারাদার পীরগঞ্জ এলাকার ব্যবসায়ী গোলাম আজম বলেন,হাটে ইজারা সরকারী দর থেকে বেশি নেওয়ার বিষয়টি প্রশাসনসহ সকলে অবগত। এটা নিয়ে নতুন করে বলার কিছু নেই। এ ব্যাপারে রানীশংকৈল উপজেলা নিবার্হী অফিসার মৌসুমী আফরিদা বলেন, হাটে এমন অনিয়ম হলে ইজারাদারের বিরুদ্বে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

Please Share This Post in Your Social Media

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ দেখুন..